উত্তরাখণ্ডে ট্রেকিং এ গিয়ে দুর্যোগের মধ্যে পড়ে মৃতদের কফিনে বন্দী দেহ এসে পৌঁছেছে শহরে। প্রবল তুষারপাত প্রিয়জনদের কাছ থেকে কেড়ে নিল তাঁদের। বৃহস্পতিবার সকালে কফিনবন্দি হয়ে শহরে ফিরল আরও পাঁচ অভিযাত্রীর দেহ। মৃতদের প্রিয়জনের হাতে দেহ তুলে দিতে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু এবং মন্ত্রী উজ্বল বিশ্বাস।
বেশ কয়েক দিন নিখোঁজ থাকার পর প্রীতম রায়, সাধন বসাক, সাগর দে, সরিতশেখর দাস এবং চন্দ্রশেখর দাসের মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। এঁদের মধ্যে রয়েছেন হাওড়া বাগনানের তিন তরুণ সরিতশেখর দাস, চন্দ্রশেখর দাস ও সাগর দে। রানাঘাটের বাসিন্দা প্রীতম রায় ডাক্তারি পড়ুয়া। আগামী বছরই ডাক্তারি পাস করতেন তিনি। সাধন বসাক ঠাকুরপুকুরের বাসিন্দা। ভাগ্যের ফেরে আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় প্রবল তুষারঝড়ে সুন্দরডুঙ্গা হিমবাহের কাছে আটকে যান তাঁরা। পরে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁদের।
ReplyForward |