করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত চীনের পরই রয়েছে ইতালি, ইরান। এই পরিস্থিতিতে ব্রিটেনের ইম্পিরিয়াল কলেজের ম্যাথমেটিক্যাল বায়োলজির অধ্যাপক নিল ফার্গুসনের গবেষণা ঘুম উড়িয়ে দিতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের। ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনও করোনার প্রভাব প্রবল। ব্রিটেনে মৃত্যু হয়েছে ৭১ জনের। আক্রান্ত ১৯৫০ জন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫১৪ জন, মৃত্যু হয়েছে ১১৫ জনের।
গবেষণাপত্রে ফার্গুসন টিমের দাবি, কোভিড–১৯–এর কোনও প্রতিষেধক নেই। যেভাবে তা ছড়াচ্ছে তার প্রভাব হতে পারে ভয়ঙ্কর। এর ফলে ব্রিটেনে মৃত্যু হতে পারে ৫ লাখেরও বেশি মানুষের। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু হতে পারে ২২ লাখ মানুষের। ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, হোম আইসোলেশন করা হলেও করোনাভাইরাস রুখতে গোটা সমাজে বিধিনিষেধ আরোপ করা যায়নি। এর ফলে আড়াই লাখ মানুষ মারা যেতে পারেন।
গবেষক দলের সদস্য আজরা ঘানি জানান, করোনা ভাইরাসের প্রভাব ভয়ঙ্করভাবে পড়বে আমাদের সমাজ ও অর্থনীতিতে। ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের এপিডেমিওলজির বিশেষজ্ঞ টিম কোলবার্ন জানিয়েছেন, ওই গবেষণার তথ্য খুবই উদ্বেগজনক।