রবিবার রাতেই মেদিনীপুর পৌঁছেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর একটু পরেই মেদিনীপুরে মুখ্যমন্ত্রীর সভা। সেখান থেকে কোন বার্তা শুভেন্দু কাছে যায় এখন সেদিকে তাকিয়ে সবাই। ইতিমধ্যেই দিব্যেন্দু অধিকারী দিল্লি চলে গিয়েছেন। শিশিরবাবু হাঁটুতে ব্যাথ্যা। তাই তিনি যাবেন না মমতার সভায়। আর শুভেন্দু দলের প্রাথমিক সদস্যপদ ছাড়া বাকি সবকিছু ছেড়ে দিয়েছেন। তাই তাঁর যাবার প্রশ্ন ওঠে না।
এই পরিস্থিতিতে শুভেন্দুর গড়ে মমতার সভার আগেই মেদিনীপুর শহর ছেয়ে গেল শুভেন্দু অধিকারীর হোর্ডিং, ব্যানারে। সভার কারণে প্রায় একুশ হাজার দলীয় পতাকায় মুড়ে ফেলা হয় শহর থেকে শহরতলি। রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর কাটআউট, ব্যানার। আর তার পাশেই লাগানো হয়েছে শুভেন্দু অধিকারীর ব্যানার। সেখানে লেখা, মেদিনীপুরের ভূমিপুত্র শুভেন্দু অধিকারী।
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রীর সভার ৪৮ ঘন্টা আগেই মেদিনীপুর শহর থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল শুভেন্দু অধিকারীর ছবি–সহ দাদার অনুগামীদের ব্যানার। শহরের রিং রোড থেকে অলিগলি কার্যত মুড়ে ফেলা হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পোস্টার, হোর্ডিং। রবিবার রাত পর্যন্ত শহরের কোথাও শুভেন্দু অধিকারীর পোস্টার, ব্যানার না দেখা গেলেও সোমবার সকালে শহরের একাধিক জায়গায় চোখে পড়ল শুভেন্দু অধিকারীর পোস্টার ব্যানার। এখনও ধোঁয়াশা রেখেই নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করেনি শুভেন্দু অধিকারী।
