রাজ্য

জয়েন্টের ভবিষ্যৎ নিয়ে ধোঁয়াশায় পরীক্ষার্থীরা

করোনাকালে অনিশ্চিত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। মাধ্যমিক নিয়েও নানা আলোচনা চলছে। সুতরাং প্রশ্ন উঠছে, জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় কীভাবে হবে মূল্যায়ন? চরম আতান্তরে জয়েন্ট এন্ট্রাসের প্রায় ১২ লক্ষ পরীক্ষার্থী। পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায় সেদিকে তাকিয়ে ছাত্রছাত্রীরা। কারণ যেভাবে একের পর এক পরীক্ষা বাতিল হচ্ছে তাতে এই অনিশ্চয়তার মেঘ দেখা দিয়েছে।
বছরে দু’বার জয়েন্ট পরীক্ষায় বসার সুযোগ আগে মিলত। এখন মহামারি পরিস্থিতিতে তা বাড়িয়ে চারবার করা হয়। ফেব্রুয়ারি থেকে মে —চার মাসে চারবার পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়তেই, ফেব্রুয়ারি ও মার্চের পরীক্ষার পরে বাকি দু’টি পরীক্ষা আর হয়নি। এখন অনেকেই ফেব্রুয়ারি, মার্চের পরীক্ষা দেয়নি। এখন তাঁরা কী করবে? বুঝে উঠতে পারছে না।
উল্লেখ্য, সিবিএসই দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা আগেই বাতিল করেছে শিক্ষামন্ত্রক। এই রাজ্যে মাধ্যমিক–উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়েও তৈরি হয়েছে সংশয়। রাজ্যের ৬ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি ইতিমধ্যেই সমাধান খুঁজতে শিক্ষা দফতরের কাছে একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। রিপোর্টে পরীক্ষার রোড ম্যাপ কেমন হতে পারে তা নিয়ে নিজেদের সুপারিশ রেখেছেন তাঁরা। শনিবারই হয়ত সেই রিপোর্ট মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌঁছতে পারে।