‘উনার খালি সিবিআই দেখলে শরীর খারাপ হয়ে যায়, এইভাবে তো বেশি দিন বাঁচা যায় না,আজ হোক কাল হোক তাকে আসতে হবে। আমার যা সন্দেহ হচ্ছে উনাকে সারাজীবন হসপিটালে থাকতে হবে নতুবা জেলে। জেলে থাকলে ঠিক আছে হসপিটালে থাকলে তার বাঁচার সম্ভাবনা কম। আমার সন্দেহ হচ্ছে তাকে মেরে ফেলা হতে পারে সমস্ত তথ্য লোপাট করার জন্য একাধিক মামলার সাথে জড়িত আছেন তিনি। তৃণমূলের আরো অনেকে একই সাথে জড়িত, ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই বললেন দিলীপ ঘোষ।
দিল্লিতে সোমবার সাংগঠনিক বৈঠক আছে আগামীকাল প্রিভিলেজ কমিটির বৈঠক আছে সেইজন্য দিল্লী যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
আইন-শৃংখলার পরিপ্রেক্ষিতে দিলীপ ঘোষ বলেন,’ আইন-শৃঙ্খলা আর কিছু নেই তাই বলার ও নেই যেভাবে চলছে আর যেভাবে আইন-শৃঙ্খলা কে যারা হাতে নিয়ে নিচ্ছে তাদেরকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার তাই সমস্যা বাড়ছে যতদিন এই সরকার থাকবে এভাবে তাদের বেঁচে থাকতে হবে স্বাভাবিক ভাবেই সরকার এইসব সমাজবিরোধীদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেবে না।
হাঁসখালি পাথফাইন্ডার কমিটি নিয়ে দিলীপ ঘোষ জানান,’ঠিকই আছে এটা একটা প্রসেস দেখা করবেন কথা বলবেন বিভিন্ন লোকের দৃষ্টি ভঙ্গিতে যা দেখেছে তুলে ধরবেন অনেক কিছু লুকানো হয়েছে সেটা উল্লেখ করবেন তারা যা ডিসিসন নেওয়ার নেবেন।’