In the lockdown, the RBI allowed borrowers to suspend EMIs from March 1 to May 31. Again on May 22 that facility was extended for three months. If the customer wants, he can take advantage of the suspension of EMI till August 31. A case has been filed in the Supreme Court asking why interest will be taken in the lockdown.
অর্থনীতি দেশ ব্রেকিং নিউজ

এবার রিপোর্ট তলব করল আরবিআই

করোনাভাইরাস কতটা প্রভাব ফেলেছে?‌ ঋণের কিস্তির উপর স্থগিতাদেশ আয়–ব্যয়ের খাতায় কোন অবস্থানে রয়েছে?‌ এইসব প্রশ্নের উত্তর এখন ব্যাঙ্কগুলির কাছ থেকে চেয়ে পাঠাল ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কগুলি সূত্রে খবর, এক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের সম্পদের মূল্য এবং মূলধনের প্রয়োজনীয়তার উপর পড়া নেতিবাচক প্রভাবও রিপোর্টে উল্লেখ করা হবে। এই রিপোর্ট খতিয়ে দেখার পরই হয়তো কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণের ভিত্তিতে কোনও পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে।
উল্লেখ্য, লকডাউনে ঋণগ্রাহকদের আরবিআই ১ মার্চ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ইএমআই স্থগিতের অনুমোদন দেয়। ফের ২২ মে তিন মাসের জন্য সেই সুবিধা বাড়ানো হয়। আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত গ্রাহক চাইলে ইএমআই স্থগিতের সুবিধা নিতে পারেন। লকডাউনে কেন সুদ নেওয়া হবে, সেই প্রশ্ন তুলেই মামলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। আরবিআই হলফনামা দিয়ে জানিয়েছে, মোরাটোরিয়ামের উপর সুদ মুকুব করা হলে ২ লক্ষ কোটি টাকার লোকসান হবে। যা জিডিপি’‌র প্রায় এক শতাংশ।
এবার আনলক ওয়ান করা হয়েছে। তাই আরবিআই ব্যাঙ্কগুলিকে পরামর্শ দিয়েছে, হালকা থেকে সব থেকে খারাপ পর্যন্ত বিভিন্ন প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে রিপোর্ট তৈরি করতে। কোনও কোনও ব্যাঙ্ক ইতিমধ্যেই মে মাস পর্যন্ত তিন মাসের কিস্তি স্থগিতের যাবতীয় রিপোর্ট তৈরি করে ফেলেছে বলে খবর। দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এসবিআই চেয়ারম্যান রজনীশ কুমার জানান, করোনা প্রভাবের যথাযথ মূল্যায়ন করতে আরও তিন মাস সময় লাগবে।