মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি টালমাটাল। দলত্যাগ বিরোধী আইন এখনই কার্যকর হবে না বিদ্রোহী বিধায়কদের বিরুদ্ধে। সোমবার শুনানিতে এমনটাই জানাল সুপ্রিম কোর্ট।
আদালত জানিয়েছে, মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১১ জুলাই। ততদিন পর্যন্ত বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে ফ্লোর টেস্ট করা যাবে না। সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের এই রায় জানার পর উদ্ধব বিরোধী শিবিরের তৎপরতা তুঙ্গে উঠেছে। হঠাৎ করেই প্রকাশ্যে সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিজেপি। বুধবার দলের সব বিধায়ককে মুম্বই চলে যেতে বলা হয়েছে।
এদিকে, মহারাষ্ট্রে মহানাটকের মাঝেই ফের সঞ্জয় রাউতকে ডেকে পাঠাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সকাল ১১ টা নাগাদ আর্থিক দুর্নীতির মামলায় সঞ্জয় রাউতকে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি।তিনি জানিয়েছেন, জনি ইডির কাছে হাজিরা দেবেন না। ইডির কাছে কিছুটা সময় চেয়ে নেবেন। এসবের মাঝে বিজেপির তৎপরতা। তবে কি সরকার গড়ার দাবি জানাবে বিজেপি?
এদিকে, সোমবারই মহারাষ্ট্র নব নির্মাণ সেনা প্রধান রাজ ঠাকরের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন একনাথ শিন্ডে। তবে, মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ তৈরি হচ্ছে? স্বাভাবিকভাবে, নতুন দল তৈরির প্রক্রিয়াটা যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। সেক্ষেত্রে কি জটিলতা এড়াতে রাজ ঠাকরের হাত ধরতে পারে শিন্ডে শিবির? প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।