দিদির রক্ষাকবচ কর্মসূচিতে ঘর ঘর গিয়ে খোঁজ নেবেন বিষয়ক অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক। এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। আগামী ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে দিদির রক্ষাকবচ কর্মসূচি। সেখানে দিদির দূত হয়ে মানুষের সমস্যার সমাধান করতে উদ্যত অভিনেতা বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক। শুক্রবার সেই কর্মসূচির আগাম প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন রাজ্যের শাসক দল।
এই বিষয়ে কাঞ্চন মল্লিক জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিনেতা অভিনেত্রী নেতৃত্বদের জানিয়েছিলেন নিজের সময় বাঁচিয়ে এই কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার জন্য। তবে দিদির কমসুচিকে কখনোই অবহেলা করতে চান না তারা। তিনি আরো বলেন, তিনি নিজেও একজন দিদির দূত। তিনি ইতি মধ্যেই তার কর্ম ব্যস্ততার মধ্যেও ১০ টা ১০ টা করে ২০ টি তারিখ তারা আগেই বরাদ্দ করে রেখেছেন তাদের এই কাজের জন্য। যেখানে শুধু নিজের অঞ্চল নিজের জায়গা নয় যেখানে দল পাঠাবে সেখানে সেখানে তিনি যাবেন। এই কাজ তার নিজেরও তাই এই কর্মসূচির প্রতি তিনি দায়বদ্ধ।
বিরোধীরা দিদির দূত কর্মসূচি নিয়ে নানান ব্যঙ্গ বিদ্রুপের উত্তর ও দেন তিনি, কাঞ্চন মল্লিকের কথায় “উল্টো দিকের অনেক অভিযোগ আসতে পারে তারা অভিযোগ করার জন্যই বসে রয়েছে। আমার কাজ সঠিক ভাবে সরকারি সুবিধা মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে কিনা তা দেখা। আজ থেকে ১১ বছর আগে এত প্রকল্প ছিল না। সরাসরি মানুষের কাছে গিয়ে মানুষের সমস্ত সমস্যার সমাধান হচ্ছে কিনা তার দিকে বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। বিরোধীদের অভিযোগে লেবু লঙ্কা ঝুলানো সরকারের কাজের মধ্যে দিয়ে হবে। তাদের কথায় কর্ণপাত না করে নিজেদের কাজটা করাই শ্রেয়।”
তিনি আরো জানান, দিদির দূত কর্মসূচির মাধ্যমে জনসংযোগ আরো একধাপ এগিয়ে আসবে। এবার আর কোন মাধ্যম দিয়ে নয় সরাসরি জনসাধারণ তাদের সমস্যার কথা জানাতে পারবেন এবং সেগুলি সমাধান হবে। এবার আর মাধ্যমে খবর না এসে সরাসরি কথা হবে এবং তার সরাসরি সমাধান হবে।।