করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় লকডাউনের সময়সীমা বাড়াতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। এমন সময়ে অর্থনীতি ও বাণিজ্যের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি না হয় তার পথ ঠিক করতে বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজ্যের বিভিন্ন বণিকসভা, ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্প এবং হোটেল, পর্যটন সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
লকডাউনের মধ্যেও সাধারণ মানুষ যাতে জরুরি পরিষেবা থেকে কোনওভাবে বঞ্চিত না হন তা খতিয়ে দেখতে নিজে রাস্তায় নেমেছেন মুখ্যমন্ত্রী। স্বল্প সময়ের জন্য ব্যবসায় ছাড় পেয়েছেন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা। চলতি সপ্তাহেই ফুলবাজার ও বিড়ি শ্রমিকদের কাজে সম্মতি দিয়েছেন তিনি।
মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে রেস্ট্রিকশন অ্যান্ড রিলাক্সেশন টাস্ক ফোর্স, সংস্কার ও অর্থনৈতিক বিষয়ে ভাবনাচিন্তার জন্য অর্থসচিবের নেতৃত্বে টাস্ক ফোর্স এবং স্বরাষ্ট্রসচিবের নেতৃত্বেও একটি এনফোর্সমেন্ট টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, লকডাউন চলায় সাধারণ মানুষের সমস্যা হচ্ছে। বিশেষত যাঁদের দৈনিক ভিত্তিতে আয় হয়। অনেকেরই কষ্ট হচ্ছে। লকডাউন হলেও মনে রাখতে হবে আমরা যেন মানবিকভাবেও দেখি। সাধারণ মানুষকে যাতে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া যেতে পারে।
