The Chief Minister also spoke to CESC Chairman Sanjeev Goenka. She said she had talked to Sanjeev Goenka. "I have asked CESC to arrange fast power connection. For now, I have asked you to handle the situation with a generator".
রাজ্য লিড নিউজ

বিদ্যুৎ ফেরাতে সিইএসসি দপ্তরে মুখ্যমন্ত্রী

কেটে গিয়েছে চারদিন। শহর ও শহরতলিতে এখনও ফেরেনি বিদ্যুৎ। মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। তার জেরে রাস্তা অবরোধ শুরু হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। কারণ বিদ্যুৎ না থাকলে জলের সংকট দেখা দেবে। যা ইতিমধ্যেই চরম আকার ধারণ করেছে। তাই এবার বিদ্যুৎ ফেরাতে সিইএসসি দপ্তরে পৌঁছে গেলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আমফানের জেরে বাড়তে থাকা দুর্গতির অভিযোগে কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়েছে বিক্ষোভ। বিদ্যুৎ–জলের দাবিতে পথে নেমেছেন সাধারণ মানুষ। জনগণকে ধৈর্য্য ধরার আবেদন জানিয়ে শহরে বিদ্যুৎ ফেরাতে সটান সিইএসসি দপ্তরে পৌঁছে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ইস্যুতে আগে সিইএসসি’‌র চেয়ারম্যান সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সঙ্গেও কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সঙ্গে কথা হয়েছে। সিইএসসি–কে বলেছি দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করতে। আপাতত জেনারেটর দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে বলেছি।
জানা গিয়েছে, সিইএসসির ভিক্টোরিয়া হাউসের অফিসে পৌঁছে যান মমতা। কর্তৃপক্ষ দ্রুত বিদ্যুৎ ফিরিয়ে নিয়ে আসার আশ্বাস দেন। তার জন্য বাড়তি সময়ও চেয়ে নেওয়া হয়। সিইএসসি সূত্রে খবর, যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে কাজ চলছে। মঙ্গলবারের মধ্যেই সমস্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তাদের নেটওয়ার্কের ৭০ শতাংশই ভূগর্ভস্থ। এই ধরনের পরিষেবার কিছু অংশ বিঘ্নিত হয়েছে। বেশি করে প্রভাব পড়েছে ওভারহেড নেটওয়ার্কে। কিন্তু কর্মীর অভাবে ফল্ট সারাই না হওয়ার কারণে এখনও পর্যন্ত ১৫ শতাংশ জায়গায় সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি।