The results of the secondary examination are published. This year the pass rate has increased compared to the previous year. The pass rate of female students has also increased. East Midnapore is on top in terms of pass rate. This is the first time that Aritra Pal from East Burdwan has become a medium. Corona did not affect the secondary examination schedule. But it was too late to publish the test results. The results were published 139 days after the test.
লিড নিউজ

ম্লান কলকাতায় ভরসা জাগালো জেলার ফল

প্রকাশিত হল মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। এই বছর পাশের হার আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। বেড়েছে ছাত্রীদের পাশের হারও। পাশের হারের নিরিখে সবার উপরে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। মাধ্যমিকে এবার প্রথম হয়েছে পূর্ব বর্ধমানের অরিত্র পাল। করোনার কারণে মাধ্যমিক পরীক্ষার সূচিতে কোনও প্রভাব পড়েনি। কিন্তু পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে অনেক দেরি হল। পরীক্ষার ১৩৯ দিন পর প্রকাশিত হল ফল।
এই বছর পরীক্ষা দিয়েছিল ১০,০৩,৬৬৩ জন। ছাত্রী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছাত্রদের থেকে বেশি। এবার পরীক্ষা দিয়েছিল ৪,৩৭,৯৯৮ জন ছাত্র। আর ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল ৫,৬৫,৬৬৮। গতবারের তুলনায় এবার ছাত্রীর সংখ্যা ১২.৭২ শতাংশ বেশি ছিল। পর্ষদ সভাপতির দাবি, এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায় সমাজের প্রতিটি স্তরে ক্রমে ছড়িয়ে পড়েছে নারীশিক্ষা। এই বছর মাধ্যমিকে সফল হয়েছে ৮,৪৩,৩০৫ জন। পাশের হার ৮৬.৩৪ শতাংশ। পাশের হারও আগের বছরের থেকে বেড়েছে। গত বছর পাশের হার ছিল ৮৬.০৭ শতাংশ।
পাশের হারের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। তবে প্রথম স্থান দখল করেছে পূর্ব বর্ধমান। সেখানকার মেমারি বিদ্যাসাগর মেমোরিয়ালের ছাত্র অরিত্র পাল ৯৯.১ শতাংশ অর্থাত্‍‌ ৬৯৪ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে। ৬৯৩ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে দু’‌জন। বাঁকুড়ার সায়ন্তন গড়াই ও কাটোয়ার অভীক দাস। ৬৯০ নম্বর পেয়ে তৃতীয় হয়েছে তিনজন। পূর্ব মেদিনীপুরের দেবস্মিতা মহাপাত্র ও রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের অরিত্র মাইতি। তবে মেধাতালিকায় কলকাতার কোনও স্কুলের ছাত্রছাত্রীর নাম নেই। মার্কশিট দেওয়া শুরু হবে ২২ তারিখ থেকে।