পরপর জোরাল ভূমিকম্প জাপানে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এদিন মোট ১৫৬ বার জাপানে কম্পন অনুভূত হয়। প্রত্যেকবারই রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.৪,৭.৬ ও ৬। সোমবার দুপুরের পর থেকে ক্রমশ বেড়েই চলেছে মৃতের সংখ্যা। ভূমিকম্পের জেরে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩২। ইতিমধ্যেই সুনামি সতর্কতা জারি হয়েছে, ক্রমশ বাড়ছে জলস্তর। ৩৩ হাজার পরিবার বিদ্যুৎহীন।
উল্লেখ্য, সোমবার ভোররাতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের রাজধানী টোকিও থেকে একটু দূরে কান্তো এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৪।
ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল জাপানের উত্তর-পশ্চিমে ইশিকাওয়া। ইশিকাওয়া ও সংলগ্ন এলাকায় জোরাল ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পের তীব্রতা অতিরিক্ত হওয়ায় টোকি ও কান্তো এলাকাতেও জোরাল কম্পন হয়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। ভূমিকম্পের পরই উত্তাল হয়ে ওঠে সমুদ্র। বাড়তে থাকে জলস্তর। এরপরই জাপানের আবহাওয়া দফতরের তরফে উত্তর-পশ্চিম উপকূলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়।