Some discounts have been given for lockdown on the occasion of Eid. And that is why the Dhaka-bound people have descended from the south. Every ferry and launch on Tuesday was overflowing with people crossing the Padma. People are returning to the ferry in crowds, avoiding the risk of corona infection.
বাংলাদেশ

ঢাকার রাস্তায় ব্যাপক জনসমাগম

ঈদ উপলক্ষ্যে লকডাউনের কিছুটা ছাড় দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই দক্ষিণাঞ্চল থেকে ঢাকামুখো মানুষের ঢল নেমেছে। মঙ্গলবার প্রতিটি ফেরি ও লঞ্চে পদ্মা পারাপারে ছিল উপচে পড়া ভিড়। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি উপক্ষো করে গাদাগাদি করে মানুষ ফেরিতে করে ফিরছে। করোনার কারণে দুটো রুটে সীমিত আকারে ফেরি চলাচল করছে। কিন্তু এখানে সামাজিক দূরত্ব বলে কিছুই ছিল না।
২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে দেশবাসীকে ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে। আগামী ১০ মে থেকে শপিং মলগুলিও খোলার কথা ঘোষণা করেছে সরকার। গার্মেন্টস এবং মার্কেট খোলার কারণে সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে মনে করছেন খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। মঙ্গলবার একদিনে দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক ৭৮৬জন আক্রান্ত হয়েছে। মোট আক্রান্ত ১০৯২৯ এবং মৃতের সংখ্যা ১৮৩ জন। এদিন মারা গিয়েছেন একজন। ২৬ এপ্রিল পোশাক কারখানা খোলা হয়েছে। ১০ মে থেকে হাটবাজার, ব্যবসাকেন্দ্র, দোকানপাট ও শপিং মলগুলো শর্ত সাপেক্ষে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। ফলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ১৮২টি নমুনার মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছে ৫ হাজার ৭১১টি নমুনা। তাতে শনাক্ত হয়েছে ৭৮৬ জন। পরীক্ষার ল্যাব সংখ্যা বেড়ে ৩৩ হয়েছে।