According to court sources, the lockdown was started following the advice of experts. But whose advice is to relax? After raising this question, he approached the High Court. He claims that unlocking in this way will make the situation worse. The number of infections will increase further. During the online hearing of the case today, lawyer Anindya Sundar Das presented various reports published in the newspaper in this regard. He again raised the issue of crowd on the bus without following the rules.
রাজ্য

কেন্দ্র–রাজ্যের কাছে জবাব তলব হাইকোর্টের

দেশে কনটেইনমেন্ট জোন ছাড়া সব খুলে দেওয়া হয়েছে। লকডাউন থেকে আনলকে যাওয়া হয়েছে। তবে তা কীসের ভিত্তিতে? এবার এই প্রশ্নই তুলে জবাব চাইল হাইকোর্ট। এমনকী জবাব চেয়ে কেন্দ্র–রাজ্যের কাছে হলফনামা তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। লকডাউন শিথিল করা হল কেন? এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাস। শুক্রবার প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে সেই মামলার শুনানি ছিল। অনলাইনে মামলাটির শুনানিতে প্রশ্ন তুলে দেয় হাইকোর্ট।
আদালত সূত্রে খবর, মামলাকারী অনিন্দ্যসুন্দর দাসের বক্তব্য, লকডাউন শুরু হয়েছিল বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে। কিন্তু শিথিল করা হল কার পরামর্শ নিয়ে? এই প্রশ্ন তুলেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি। তিনি দাবি করেন, এভাবে আনলক করার ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। সংক্রমণের সংখ্যা আরও বাড়বে। আজ মামলাটি অনলাইনে শুনানির সময় আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাস এই সংক্রান্ত সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন তুলে ধরেন। আবার নিয়ম না মেনে বাসে ভিড়ের কথা তুলে ধরেন তিনি।
আইনজীবীর বক্তব্য শুনে আনলক নিয়ে কেন্দ্র–রাজ্যের জবাব চেয়ে হলফনামা তলব করেন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আগামী ১১ জুনের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে হবে কেন্দ্র–রাজ্যকে। হলফনামায় আনলক নিয়ে ওঠা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। তখনই পরবর্তী শুনানি। এখন দেখার আনলক থেকে লকডাউনে যায় কিনা।