আন্তর্জাতিক

ভারতের কৃষক আন্দোলন শান্তিপূর্ণ দাবি আমেরিকার

ভারতের কৃষক আন্দোলন এবার আন্তর্জাতিক হয়ে উঠেছে। রিহানা, গ্রেটা থুনবার্গ থেকে শুরু করে বহু আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব যখন কৃষকদের সমর্থনে টুইট করেছেন, তখনই মোদী সরকারের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেল আমেরিকাকে। নয়া কৃষি আইনের বিরোধিতায় শুরু হওয়া আন্দোলনকে উন্নত গণতন্ত্রেরই পরিচয় বলে জানানো হয়েছে।
কৃষক আন্দোলনের রূপ আমেরিকার চোখে শান্তিপূর্ণ, শৃঙ্খলাবদ্ধ। আর তাই তার গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। আগেই, মার্কিন কংগ্রেস সদস্যরা চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলেন, ওয়াশিংটন থাকবে ভারতের কৃষক আন্দোলনের পক্ষে। কারণ, আমেরিকা বাক স্বাধীনতাকে প্রাধান্য দেয়। বিডেন প্রশাসন পরিষ্কার করে দিয়েছে, কেন্দ্র কৃষি আইন নিয়ে যে নয়া পদক্ষেপ করেছে, তার থেকে উপকৃত হবে দেশীয় বাজার। এছাড়া বিদেশি বিনিয়োগের পথও তৈরি হবে তাড়াতাড়ি।
আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের ভাইঝি মীনা হ্যারিস বলেন, ‘‌পৃথিবীর প্রাচীনতম গণতন্ত্রে আঘাত পড়েছে। কৃষক আন্দোলনে হিংসা ছড়াচ্ছে, যা দেখে আমরা মর্মাহত।’‌ উল্লেখ্য, রিহানা, গ্রেটা থানবার্গের টুইটের পর পাল্টা জবাব দিতে সুর চড়িয়েছে ভারত। বিজেপি নেতাদের কথায়, ভারতের ঐক্য নষ্ট করতে চলেছে বিদেশিরা। একই সুরে কথা বলেছে শচীন তেণ্ডুলকার। টুইটারে ট্রেন্ড করছে শুরু হয়েছে #ইন্ডিয়া এগেনস্ট প্রোপাগ্যান্ডা।