১৯ বছরের এক নিখোঁজ ছাত্রীর পচাগলা দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল পুরুলিয়ায়।
জানা গেছে, মৃতের নাম রোহিনী বাউরি, বয়স ১৯। সে অক্ষয়পুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মানবাজার গার্লস স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী।
আরও জানা গেছে, চলতি সপ্তাহের সোমবার ১১জুলাই সকাল দশটা নাগাদ ব্যাঙ্কের কাজ আছে বলে বাড়ি থেকে বেরোয় রোহিনী। তারপর আর বাড়ি ফেরেনি সে। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও মেয়েকে না পেয়ে ১২ই জুলাই মানবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।
পুলিশ পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করে স্থানীয় তাপস বাউরি নামে এক যুবককে গ্রেফতার করে। জেরায় ওই ছাত্রীকে খুনের কথা স্বীকার করে সে। এরপরে তাপস নিজেই দেখিয়ে দেয় রোহিনীকে খুনের পর দেহ সে কোথায় লুকিয়ে রেখেছে। সেইমতো কেন্দা থানার তুড়াঙ গ্রামের জঙ্গল থেকে যুবতীর পচাগলা দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
রোহিনীর দেহ উদ্ধারের পর কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা পরিবার। খুনের নেপথ্যে লুকিয়ে কি কারণ? তা এখনও স্পষ্ট নয়। গোটা ঘটনা ঘিরে রহস্য দানা বেঁধেছে।