কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক রবিবার সকালে যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে এই মুহূর্তে ভারতে করোনায় মোট সংক্রমিত ১,৮২,১৪৩। তার মধ্যে সক্রিয় রোগী ৮৯,৯৯৫। সুস্থ হয়েছেন ৮৬,৯৮৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৫,১৬৪ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত ৮,৩৮০ জন। সুস্থ হয়েছেন ৪,৬১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৯৩ জনের। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানাচ্ছে, গতকাল রাত ৮টা পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৪৯৭১। সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৮৬, ৪২২।
সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, মোট করোনা আক্রান্ত ১,৮২,১৪৩। মৃত্যু ৫১৮১। শনিবার নতুন করে ১৯৩ জনের মৃত্যুর খবর মেলায় ৫ হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়েছে। আজই চতুর্থ দফার লকডাউন শেষ হতে চলেছে। তার সঙ্গে ৫ দফার লকডাউনের বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। চতুর্থ দফার লকডাউনের শেষ দিনেও যে হারে করোনা সংক্রমণ বেড়েছে তারপরেও এত ছাড় কেন দেওয়া হল? উঠছে প্রশ্ন।
উল্লেখ্য, কনটেনমেন্ট এলাকায় ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন জারি থাকবে। পরিস্থিতি বুঝে কনটেনমেন্ট চিহ্নিত করবে জেলা প্রশাসন। কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে বাফার জোন চিহ্নিত করতে হবে রাজ্যকে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেটাই বাফার জোন। খুব প্রয়োজন ছাড়া কোনও কিছু খোলা থাকবে না কনটেনমেন্ট জোনে। এখন দেখার বিষয় কোন কোন এলাকাকে কনটেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।