বাংলাদেশ

পদ্মাপাড়ে মৃত্যুমিছিল তৈরি করেছে আতঙ্ক

আক্রান্তর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে! সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন, চিকিৎসক–নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট এবং সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা। গাজিপুরে ৯০ জন চিকিৎসক–নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন। আগামী ৬ মে পর্যন্ত বেড়েছে লকডাউনের মেয়াদ। মৃতদের ৭ জনই ঢাকার বাসিন্দা। বাকি তিনজন ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ এবং টাঙ্গাইলের। এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২০জনে।
এদিকে নতুন করে ৩৯০ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৩৭৭২ জন। এখনও পর্যন্ত ৯২ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। নমুনা পরীক্ষার হার আগের থেকে মাত্র চার শতাংশ বেড়েছে। ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে ৯০০ জন। হোম কোয়ারেনটিনে এসেছেন ৩ হাজার ২৪০ জন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার ৫৭টি জেলাতে করোনা ছড়িয়েছে। সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে নারায়ণগঞ্জে। নারায়ণগঞ্জে করোনা ছড়িয়েছে ইতালি থেকে আসা মানুষদের থেকে। ঢাকা ও গাজীপুর ফেরত ব্যক্তির মাধ্যমেও কোন কোন জেলায় সংক্রমণ ছড়িয়েছে। করোনা ভয়ঙ্কর বেশি থাবা বসিয়েছে ঢাকা মহানগরীতে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত ঢাকাতেই আক্রান্তর সংখ্যা ২ হাজার ৪৫২ জন।