দেশজুড়ে লকডাউনের বেড়েছে সময়সীমা। ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮,৩২৬। মৃত্যু হয়েছে ২৭৬ জনের। তবে এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন ৭১৬ জন। ওড়িশা, পাঞ্জাব, তেলঙ্গানাতেও বাড়ানো হয়েছে লকডাউনের সময়সীমা। লকডাউনের এই সময়সীমাতেই দিল্লিতে ১০৬৯টি নতুন করে করোনায় আক্রান্ত ধরা পড়েছে।
পরিসংখ্যানে চোখ রেখে দেখা গিয়েছে, করোনা পরীক্ষা করার হার যে রাজ্যে যত বেশি, সেখানে মৃত্যুর হার তত কম। পাঞ্জাবে এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৪৬১ জনের পরীক্ষা হয়েছে। সেখানে করোনায় মৃত্যু হার ৮.৩৩। মধ্যপ্রদেশে ৭ হাজার ৪৯টি পরীক্ষা হয়েছে। পজিটিভ ধরা পড়ে ৪৩২। মৃত্যু হয় ৩৩ জনের। ১০ এপ্রিল পর্যন্ত দিল্লিতে ১১ হাজার ৬১টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। মারা গিয়েছেন ১৪ জন। রাজধানীতে মৃত্যু–হার ১.৪৪ শতাংশ।
করোনায় ভারতের সবথকে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে মৃত্যু–হার ৭ শতাংশ। করোনায় দ্বিতীয় ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য তামিলনাড়ুতে ৮,৪১০ পরীক্ষা করা হয়েছে। করোনার জীবাণু মিলেছে ৯১১ জনের মধ্যে। তার মধ্যে মারা গিয়েছেন ৮ জন।