এবার ১২ সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করল রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর। কমিটিতে আছেন ২ স্বাস্থ্যকর্তা, ৫ জন সরকারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং ৫ জন বেসরকারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। করোনা কমিটিকে বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। মহামারী করোনা রুখতে কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়, পরিকাঠামো, চিকিৎসা ব্যবস্থা সবকিছু নিয়েই সরকারকে পরামর্শ দেবে এই কমিটি।
উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে রাজ্যে ২৫ হাজার ৯৬ জনকে গৃহ–পর্যবেক্ষণে রাখা রয়েছে। ৭৩ জন ভর্তি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে। নয়াবাদের বাসিন্দা ৬৬ বছরের প্রৌঢ়ের রিপোর্টেই একমাত্র ভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে । রাজ্যে এখনও পর্যন্ত মোট ২৬৯টি নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছে। তার মধ্যে ১০টি রিপোর্টে ভাইরাস মিলেছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।
করোনার তৃতীয় পর্যায় বা সামাজিক সংক্রমণ রুখতেই গোটা দেশে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই ২১ দিন নিজেকে ঘরবন্দি করে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। করোনার সঙ্গে মোকাবিলা করতে বিশেষ প্যাকেজের ঘোষণা পর্যন্ত করা হয়েছে।