বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আশ্বস্ত করে জানিয়েছে ভারতীয়দের এখনই করোনাভাইরাস নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। হু–র রিজিওনাল ইমার্জেন্সিস ডিরেক্টর ডা. রড্রিকো অফরিন জানান, ভারতে যে ক’জনের মধ্যে করোনাভাইরাস পাওয়া গিয়েছে তাঁরা প্রত্যেকেই হয় বিদেশি নয়তো তাঁরা বিদেশ ভ্রমণ করেছিলেন। তাই তাঁদের এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করেছে।
তাপমাত্রা বাড়লে এই ভাইরাসের প্রকোপ কমে? তিনি জানান, ‘আমরা এখনও নিশ্চিত নই। গবেষণা চলছে। এটি একেবারেই নতুন ধরনের ভাইরাস। ফলে তথ্য সংগ্রহে খানিকটা সময় লাগবেই। ২৪x৭ সময় ধরে গবেষণা চলছে।’
ভারতে এখনও পর্যন্ত ২৯ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে। ভারতে করোনার চিকিত্সার জন্যে অনেকগুলি সেন্টার খোলা হয়েছে। হাসপাতালগুলিতে আইসোলেশন ওয়ার্ডও রয়েছে।
ভারতীয়দের সাবধানতা অবলম্বন প্রসঙ্গে ডা. রড্রিকোর মতে, বেসিক হাইজিন মেনে চলা উচিত। বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, হাঁচির সময়ে টিস্যু বা রুমাল দিয়ে নাক ঢেকে রাখা, সামান্য অসুস্থবোধ করলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। একইসঙ্গে শিশু এবং বয়স্কদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
