কাশ্মীর থেকে বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতে যে মামলাগুলি দায়ের করা হয়েছিল, সেগুলিকে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠানো হল। মামলাগুলির শুনানি হবে অক্টোবরে। বুধবার তা সরাসরি সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। একইসঙ্গে সংবিধানের ওই অনুচ্ছেদ বাতিল নিয়ে কেন্দ্র সরকারের জবাবও তলব করা হয়েছে।
সীমান্তপারের প্রসঙ্গে টেনে বুধবার শীর্ষ আদালতকে নোটিশ না পাঠানোর জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, কেন্দ্র–রাজ্য পিটিশনারদের আবেদনের কপি নিয়ে সেই প্রসঙ্গে রিপোর্ট পাঠাবে। জম্মু–কাশ্মীরের জন্য একজন ইন্টারলোকিউটর নিয়োগের দাবি খারিজ হয়ে গিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। কাশ্মীরে সংবাদমাধ্যমের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির কারণ জানতে চেয়েও কেন্দ্র এবং জম্মু–কাশ্মীর সরকারকে আদালত নোটিশ পাঠিয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে এই নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এদিন আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেল কেকে বেণুগোপাল বলেন, ‘আদালত যা যা বলেছে তা রাষ্ট্রপুঞ্জের কাছে পাঠানো হয়েছে।’ বিচারপতি এসএ বোবদে এবং এসএ নাজির বলেন, ‘আমরা জানি কী করতে হবে। আমরা নির্দেশ দিয়েছি। আমরা তা বদল করব না।’
