দারিদ্রতায় ডুবে থাকা অন্ধকার ঘর থেকে একেবারেই স্পটলাইটে সানি। যাত্রাটা তার মোটেও সহজ ছিল না। ছোটবেলায় বাবাকে হারান সানি আর মাথার ওপর তখন ঋণের চাপ। সানির মা রাস্তায় রাস্তায় বেলুন বিক্রি করে কোনোরকমে সংসার চালাচ্ছিলেন। পরে বাধ্য হয়ে অল্প বয়সেই সানির কাঁধে সংসারের দায়িত্ব চলে আসে। সানি শুরু করেন জুতো পালিশ। তবে গান যে তার হৃদয়ে ছিলো। আর তাই জুতো পালিশের মাঝেই নিজের মতো করে স্বপ্ন বুনতে থাকেন সানি। তারপর হঠাৎ ইন্ডিয়ান আইডলে অডিশন। সানির গলায় ‘আফরিন’ গান শুনে বিচারকরা স্তম্ভিত হয়েছিলেন। তারপর একে একে প্রত্যেকটি বাধা পার করে ইন্ডিয়ান আইডলে সেরা সানি হিন্দুস্তানি।
অন্যদিকে ভাল লড়াই করে তৃতীয় স্থান নিজের দখলে রাখলেন বাঁকুড়ার মেয়ে অঙ্কনা মুখার্জি। দ্বিতীয় হয়েছেন লাতুরের রোহিত রাউত।